শিরোনাম:
কম খরচে বাই রোডে পাকিস্তান ভ্রমণ করবেন যেভাবে দাগনভূঞা গাউছিয়া আহমদিয়া আমিনিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসায় সবক অনুষ্ঠান ২০২৫ইং অনুষ্ঠিত সন্তানদের শিক্ষিত করে মা বাবা নিঃসঙ্গ নেপালের দর্শনীয় স্থান | নেপাল ভ্রমণের উপযুক্ত সময় | বাংলাদেশ টু নেপাল বিমান ভাড়া ঘরে বসে দালাল ছাড়াই কানাডা ভিসা আবেদন করার নিয়ম কানাডা যাওয়ার সহজ উপায়: না পড়লে চরম মিস যেভাবে টোফেল প্রিপারেশন নিলে স্কলারশিপ নিশ্চিত  জাপানের ১০টি দর্শনীয় স্থান: কম খরচে ঘুরে আসুন জাপান  উচ্চ শিক্ষায় ফেলোশিপ কি: জানুন বিস্তারিত বাংলাদেশ থেকে জাপানে কিভাবে ফ্রি স্কলারশিপ পাওয়া যায়: যেখানে পড়তে লাগবে না কোনো টাকা

দেবীদ্বারে দুই সন্তান ফেলে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

প্রবাস প্রতিদিন
আপডেটঃ : সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩
প্রেমিকের সাথে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

কুমিল্লায় ৪ লক্ষ ‍টাকার মালামাল নিয়ে দুই সন্তান ফেলে রেখে পরকীয়া প্রেমিকের হাত ধরে প্রবাসীর স্ত্রীর উধাওয়ের ঘটনা ঘটেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে জেলার দেবীদ্বার থানার সুবিল ইউনিয়নে। পরকীয়া প্রেমিকের হাত ধরে চলে যাওয়ার ‌উপযুক্ত প্রমান সাংবাদিকদের কাছে রয়েছে। এ ব্যাপারে দেবীদ্বার থানায় প্রবাসীর পিতা শাহ আলম দেবীদ্বার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।

সাধারণ ডায়েরীর তথ্যমতে জানা গেছে,  গত ৭ বছর পূর্বে সুবিল ইউনিয়নের ফতেহাবাদ গ্রামের বাবুল খানের কন্যা মিনু আরা আক্তারের সাথে সুবিল এলাকার শাহ আলমের ছেলে প্রবাসী মোবারক হোসেনের সাথে বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের সংসারে দুটি সন্তানও রয়েছে।

স্বামী মোবারক হোসাইন প্রবাসে থাকায় বিয়ের পরে মিনু আরা আক্তার কারনে অকারনে প্রায়ই তার বাপের বাড়িতে যায়। তারই ধারাবাহিকতায় সে তার শশুর-শাশুরীর সংসারে অশান্তি সৃষ্টি করে।এমতাবস্থায় গত ১২ জুন ২০২৩ইং বিকেলে  প্রায় ৪ লক্ষ টাকার স্বর্ণের মালামাল চুরি করে তার বাপের বাড়িতে নিয়ে যায়।

ঘটনার পর শাহ আলম তার পূত্রবধুর খোজঁ খবর নেয়‍ার জন্য তার বাপের বাড়িতে গেলে মিনু আরার বাবা-মা মিনুর শশুর শাহ-আলমের সাথে খারাপ আচরন করে তাড়িয়ে দেয়। এ সময় শাহ আলম তার দুই নাতিকে তার বাড়িতে নিয়ে আসেন। এক দিকে মেয়ে লাপাত্তা হয়ে অন্য ছেলের সাথে সংসার করছে আর অন্য দিকে  মিনু আরা তার পিতাকে দিয়ে বিয়ের দেনমোহরের টাকা পেতে শশুর শাহ আলমের উপর চাপ সৃষ্টি করেছে।

বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। আঞ্চলিক প্রবাদে আছে ‘মেয়ের খবর নাই, পাড়া পড়শির ঘুম নাই’ অর্থাৎ কাবিনের টাকা পেতে হলে মেয়ে স্বশরীরে উপস্থিত থেকে তালাক দিয়ে তার দেনমোহরের টাকা দাবী করতে পারবে। সেই মেয়ের কোন খবর নাই আর অন্যদিকে তার পিতা মেয়ের দেনমোহরের টাকার জন্য চাপ সৃষ্টি করাটা বড়ই লজ্জার। এ বিষয়ে এ  মিনু আরার বিচার দাবী করছে এলাকাবাসী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ