শিরোনাম:
বাংলাদেশ থেকে চীন ভ্রমণের সম্পূর্ণ ট্যুর গাইড চীনের দর্শনীয় স্থান এবং খরচসহ বিস্তারিত সব তথ্য একসাথে  সৌদি আরবে ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ইন্সুরেন্স করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন নেদারল্যান্ডসে পড়াশোনার স্বপ্ন পূরণ করুন: জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কলারশিপ সুযোগ মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য কোন স্কলারশিপ ভালো এবং কেনো ফ্রি বা কম খরচে আন্তর্জাতিক মানের পড়াশোনার সুযোগ কম খরচে ভিয়েতনাম ভ্রমণ: ভিয়েতনাম টুরিস্ট ভিসার খরচসহ বিস্তারিত তথ্য কানাডায় গেলে ফিরে আসতে না চাওয়ার রহস্য: কানাডার সকল অজানা তথ্য ও সুযোগ-সুবিধা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের লিস্ট সহ ঘরে বসে বিভিন্ন দেশের ভিসা চেক করার উপায় ফ্রিতে কিংবা কম খরচে এবার মিলবে এমবিবিএস জার্মানি স্কলারশিপ

হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল

প্রবাস প্রতিদিন
আপডেটঃ : রবিবার, ১৮ জুন, ২০২৩

ইউটিউবে আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম ঢাকা-১৭ থেকে উপনির্বাচন করতে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন তার মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিয়েছে।

রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) মনোনয়ন বাছাই শেষে এ তথ্য জানান রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, যেকোনো সংসদীয় আসনে নির্বাচন করতে হলে এক শতাংশ ভোটারের নাম ও স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়। কিন্তু এই এক শতাংশ ভোটার ও তাদের স্বাক্ষর নিতে পারেননি তিনি। রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি দল সরেজমিন ঘুরে হিরো আলমের দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের হদিস পায়নি। এজন্যই তার মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।

তিনি আরও জানান, মোট ১৫ জন মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে বাছাইয়ে সাত জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। বাকি আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

এদিকে প্রার্থিতা বাতিল হওয়ার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় হিরো আলম বলেছেন, যতবারই নির্বাচনে দাঁড়াই আমার প্রার্থিতা বাতিল করা হয়। প্রতিটাবারই কেন বাতিল করা হয় আমি জানি না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভয়-ই পায় কিনা জানি না। এর আগেও দুবার প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। হাইকোর্টে থেকে এনে ভোটও করেছি, ভোটে জিতেছি; ফলাফল জিরো।

কেন প্রার্থিতা বাতিল হলো, জানতে চাইলে স্বতন্ত্র এই প্রার্থী নির্বাচন কমিশনকে দোষারোপ করে বলেন, ‘তারা আমার বিরুদ্ধে বিদ্যুৎ বিল, ঋণখেলাপি, মামলা কিছু বের করতে পারেনি। তারা বলছে, আমি যে ভোটারদের স্বাক্ষর দিয়েছিলাম, তাদের তারা খুঁজে পায়নি। স্বাক্ষর করাদের মধ্যে তিন জনতো আমার সঙ্গেই ছিল। সেটা দেখতে বললাম, দেখল না।’

তিনি বলেন, তারা (নির্বাচন কমিশনের লোকজন) এলাকায় গিয়ে নাকি স্বাক্ষরকারী ভোটারদের খুঁজে পায়নি। তারা গুলশান-বনানী এলাকায় না গিয়ে বস্তি এলাকায় গেছে। সেখানে চায়ের দোকানি যখন শুনেছে তাকে খুঁজতে পুলিশ আসছে, তখন সে কিছু না ভেবেই পালিয়ে গেছে। ৬ জন পুলিশ সঙ্গে নিয়ে গেলে কে আপনাকে তথ্য দেবে। আমার সঙ্গে তারা অন্যায় করল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ