বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববিদ্যালয় এবং জনপ্রিয় সব ডিগ্রি ও কোর্সের জন্য আমেরিকার স্কলারশিপ বেশ জনপ্রিয়। সেই সুবাদে আজ আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো আমেরিকায় ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে।
আমেরিকায় ফুল ফ্রি স্কলারশিপ সম্পর্কে কিছু কথা
সুযোগ পেলে অনেকেই আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায়। এক্ষেত্রে কলেজে ভর্তির প্রস্তুতি মানে কঠোর অধ্যয়ন করা এবং পূর্ববর্তী শিক্ষাগত স্তরে একটি আকর্ষণীয় একাডেমিক প্রোফাইল বজায় রাখার ক্ষেত্রে যে এগিয়ে থাকবে সেই এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবে।
স্ট্রং একাডেমিক প্রোফাইল, সেইসাথে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা ভালো থাকলে আপনিও ফ্রিতে আমেরিকায় পড়াশোনা করতে পারবেন। সেই সাথে যাদের আমেরিকান সংস্কৃতির অভিজ্ঞতা আছে তাদের জন্যে তা প্লাস পয়েন্ট হিসাবে বিবেচিত হবে।
সাশ্রয়ী মূল্যের টিউশন খরচ সহ পুরোপুরি ফ্রিতে পড়তে চাইলে আপনাকে একটি সিস্টেমের ভেতর যেতে হবে।
তার পাশাপাশি মনে রাখতে হবে, আমেরিকায় যাওয়ার পূর্বে টিউশন খরচের বাইরে, আপনাকে জীবনযাত্রার ব্যয় এবং স্বাস্থ্যসেবা বীমার মতো অন্যান্য বিবিধ খরচের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।
বাংলাদেশীরা আমেরিকায় ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পাবে। বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে বিনামূল্যে পড়াশোনার এই মিশন কমপ্লিট করতে পারেন। এই সিস্টেমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো একটি ফুল-রাইড স্কলারশিপ আবেদন করে নেওয়া।
আর্টিকেলের এই অংশে আমরা জানবো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কীভাবে বিনামূল্যে পড়াশোনা করবেন সে-সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য। আপনাদের সুবিধার্থে ধাপে ধাপে প্রতিটি সিস্টেম আলোচনার চেষ্টা করবো।
আমেরিকার মতো যেকোনো শক্তিশালী রাষ্ট্রে পড়াশোনা করতে প্রয়োজন শক্তিশালী একাডেমিক প্রোফাইল। বিশেষ করে স্কলারশিপ এবং ফ্রিতে পড়ার ক্ষেত্রে তো এই শক্তিশালী একাডেমিক প্রোফাইলের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।
সুতরাং সময় থাকতেই নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে এবং হাজার হাজার আবেদনকারীদের মধ্যে দাঁড়ানোর জন্য আপনার একাডেমিক রেকর্ডকে প্রতিযোগিতামূলক করে গড়ে তুলুন। মনে রাখবেন এমন ধরণের রেকর্ড তৈরিতে কঠোর অধ্যয়নের কোনো বিকল্প নেই।
বর্তমানে দেশেই যেসব স্কুল এবং কলেজে বা ভার্সিটিতে পড়াশোনা করছেন সেসব প্রতিষ্ঠানে থাকতেই গ্রেড, জিপিএ, পরীক্ষার স্কোর, ইংরেজি ভাষার দক্ষতা এবং অন্যান্য একাডেমিক পারফরম্যান্সের দিকে মনোযোগ দিন।
পাশাপাশি সুযোগ পেলেই সম্মানিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে রেফারেন্স জোগাড় করর রাখুন। এতে করে আবেদনের সময় তাড়াহুড়ো করতে হবে না।
আপনার বছরব্যাপী প্রস্তুতির পাশাপাশি কাগজপত্র জোগাড় করতে শুরু দিন। অনেক সময় আবেদন করতে গেলে গুরুত্বপূর্ণ কগজপত্রগুলির হদিস পাওয়া যায় না। ফলে আবেদন কার্যক্রমে মনোযোগ বিঘ্নিত হয়ে থাকে।
যেহেতু আমেরিকার স্কলারশিপ পাওয়ার বিষয়টি লম্বা সময় ধরে চলতে থাকে, সেহেতু আবেদন শুরুর তারিখ এবং সময়সীমা জেনে রাখুন। সে অনুযায়ী নিজেকে গোছাতে শুরু করুন। স্কিলে বিশেষ করে ভাষাগত স্কিলে কোনো খুঁত থাকলে তা চর্চার মাধ্যমে ঠিক করে নিন।
সময় হলে এবং সুযোগ আসলে তাড়াতাড়ি জমা দেওয়ার জন্য আপনার আবেদনপত্র প্রস্তুত করে নিন। মনে রাখবেন, আপনি যত তাড়াতাড়ি আপনার আবেদন প্রস্তুত করতে পারবেন এবং জমা দিতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির নজরে তত আগে পড়ে যাবেন। অন্যদিকে দেরিতে আবেদনপত্র জমা দিলে এতো প্রতিযোগীদের মাঝে হারিয়েও যেতে পারেন।
তাছাড়া ভুললে চলবে না যে আপনাকে অবশ্যই সময়সীমার কাছাকাছি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার অভ্যাস এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ শেষ সময়ে এসে সার্ভার ডাউন থাকতে পারে, আপনার জটিলতা থাকতে পারে এবং সিলেক্টেড হবার আশংকা তুলনামূলকভাবে কমে যেতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৪০০০ এরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ রয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানে যেকেউই স্কলারশিপ পেয়ে পড়াশোনা করতে পারে। এর মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যের টিউশন ফি রয়েছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়।
সুতরাং তুলনামূলকভাবে সস্তা টিউশন খরচ সহ অন্যান্য সুবিধা পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়গুলি বেছে নিতে হলে আপনাকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর রিসার্চ করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে অনলাইনের সাহায্যে গুগলিং করে নিতে পারেন।
আর যদি সাজেশন চান সেক্ষেত্রে বলবো:
রিসার্চ অনুসারে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন খরচ কম এবং এতে ফ্রিতেও পড়ার সুযোগ রয়েছে।
আমেরিকায় ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় হিসাবে উপবৃত্তির সুযোগ গ্রহণকে কাজে লাগানো যেতে পারে। যারা আমেরিকায় পড়াশোনার ক্ষেত্রে কিছুটা আর্থিক বোঝা অনুভব করছেন তারা এই সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন। এই সুযোগ গ্রহণ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে আবেদন করতে হবে। আর এক এক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের সিস্টেম ভিন্ন ভিন্ন।
মনে রাখবেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। সেই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারী, এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তি হিসাবে আর্থিক অনুদানপ্রাপ্তিরও সুযোগ থাকে।
বর্তমানে আমেরিকার বেশকিছু জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ করে হার্ভার্ড, ইয়েল, এমআইটি, প্রিন্সটনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি বেশ ভালো এমাউন্টেন বৃত্তি প্রদান করছে আর্থিক অসঙ্গতিতে থাকা শিক্ষার্থীদের। আপনিও চাইলে এই সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন।
এছাড়াও এমন অনেক সরকারী বৃত্তি রয়েছে, যার জন্য আপনি ঘরে বসেই আবেদন করতে পারেন।
যারা আন্ডার গ্র্যাজুয়েট এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে ফ্রিতে কিংবা অল্প টিউশন খরচে গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করতে চান, তারা আর্টিকেলের এই অংশটিতে ফোকাস করুন। আশা করি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর একসাথেই পেয়ে যাবেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করে থাকে।
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির কথা একেবারে না বললেই নয়! এছাড়াও যেসব বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে বৃত্তি দিয়ে আর্থিকভাবে সাহায্য করবে সেসব বিশ্ববিদ্যালয়গুলি হলো:
ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি প্রোগ্রাম বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল সার্ভিস প্রোগ্রাম টিউশন স্কলারশিপের মাধ্যমে বেশ কিছু বৃত্তি প্রদান করে।
আপনি জানলে অবাক হবেন প্রতিষ্ঠানটি একজন শিক্ষার্থীর জন্যে প্রতি বছর ৯০০০ ডলার থেকে শুরু করে ৩০,০০০ ডলার পর্যন্ত আংশিক থেকে সম্পূর্ণ শিক্ষাদান খরচ কভার করে থাকে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের বিবিধ খরচে সহায়তা করতে সম্পূরক বৃত্তি প্রদান সিস্টেসও চালু রয়েছে এখানে।
ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ লিংক পেতে চান? এখানে ক্লিক করুন, বিস্তারিত জানুন এবং সবকিছু জেনে-বুঝে আবেদন করুন।
এশিয়ান দেশগুলির আন্তর্জাতিক শিক্সার্থীদের জন্য এই ইউনিভার্সিটিতে ফ্রিতে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনাকে ফ্রিম্যান এশিয়ান স্কলার প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওয়েসলেয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনামূল্যে অধ্যয়নের সুযোগটিকে বেছে নিতে হবে।
আবেদন করার মাঝে যারা শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবেন এবং নির্বাচিত হবেন তারা পুরো চার বছরের স্নাতক অধ্যয়নের সময় সম্পূর্ণ শিক্ষাদান কার্যক্রম ফ্রিতেই সেরে নিতে পারবেন এবং শিক্ষা সম্পর্কিত সকল ফি কভার করিয়ে নিতে পারবেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কতৃপক্ষের সাহায্যে।
ওয়েসলিয়ান ইউনিভার্সিটির বৃত্তি বা ফ্রিতে পড়ার আবেদন কার্যক্রম সেরে নিতে এখানে ক্লিক করুন৷
ব্র্যান্ডেস বিশ্ববিদ্যালয় মনোনীত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন খরচ, জীবনযাত্রা পরিচালনার জন্য উপবৃত্তি এবং ভ্রমণের খরচ প্রদান করে থাকে।
মোটকথা এই ম্যাসাচুসেটসের ব্র্যান্ডেস ইউনিভার্সিটি আপনাকে একটি সম্পূর্ণ বৃত্তি প্রদান করবে। যার আন্ডারে থাকবে আপনার টিউশন ফি, বাসস্থান ফি এবং বার্ষিক একটি রাউন্ড-ট্রিপ এয়ার টিকেট কভার।
যারা ম্যাসাচুসেটসের ব্র্যান্ডেস ইউনিভার্সিটি থেকে উপবৃত্তি পেতে চান এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে থেকে ফ্রিতে পড়াশোনা করতে চান, তাদের আবেদনের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। আবেদন সম্পন্ন করতে এখানে ক্লিক করুন৷
স্নাতক ডিগ্রি ছাড়াও, আপনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিনামূল্যে আপনার স্নাতকোত্তর বা মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারেন। চলুন ফ্রিতে আমেরিকায় মাস্টার্স ডিগ্রি অফার করছে এমনকিছু বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির আন্ডারে একটি ফ্রি স্কলারশিপ রয়েছে। যার নাম হলো ডিন স্কলারশিপ। যারা আবেদন করার পর নির্বাচিত হয়ে থাকে তাদের এই স্কলারশিপের আন্ডারে ফুল-টিউশন বৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে। মনে রাখবেন এই বৃত্তি প্রোগ্রামটি আপনার জিপিএর উপর নির্ভর করে প্রদান করা হবে।
আপনি যদি এক্ষু্ণি নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির আন্ডারে এই ফ্রি ডিন স্কলারশিপটির জন্য আবেদন করতে চান সেক্ষেত্রে সরাসরি এখানে ক্লিক করুন।
আমেরিকার সবচেয়ে জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রিতে স্কলারশিপ পেলে কেমন হয়? এই অনুভুতি উপভোগ করতে হলে আপনাকে গ্রহণ করতে হবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স স্কলারশিপ।
শিক্ষার্থীরা তাদের দেশের উপর নির্ভর করে এই স্কলারশিপ বেছে নিয়ে থাকে। আপনিও যদি মাস্টার্সের জন্য ফ্রিতে হার্ভার্ডে ভর্তি হতে চান তবে এখানে ক্লিক করে এক্ষুণি আবেদন করে ফেলুন।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী পিএইচডি করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হতে পারে সেরা অপশন। এক্ষেত্রে যারা ফ্রিতে পিএইচডি করতে চান তারা নিম্নোক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ট্রাই করতে পারেন:
মিয়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলোশিপ স্কলারশিপ আপনাকে ফ্রিতে আমেরিকায় পিএইচডি করতে সাহায্য করবে। মিয়ামি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি-র জন্য বেশ কয়েকটি ফেলোশিপ এবং স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
এক্ষেত্রে সবচেয়ে হাই লেভেলের ডিগ্রি হলো ডিনের ফেলোশিপ। এতে যারা আবেদন করে নির্বাচিত হয় তাদের ৩৫,০০০ ডলার সমপরিমাণের একটি উপবৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে।
ডিনের ফেলোশিপ ছাড়াও, মিয়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া অনেক আংশিক বৃত্তি রয়েছে। যা আপনাকে হাফ ফ্রিতে পিএইচডি করার সুযোগ তৈরি করে দেবে।
যারা মিয়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলোশিপের আন্ডারে ফ্রিতে পড়াশোনা করতে চান, তারা এখানে ক্লিক করুন এবং সেরে ফেলুন আবেদন কার্যক্রম।
ইতিমধ্যেই স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি তাদের সমস্ত গৃহীত ডক্টরাল প্রার্থীদের অর্থায়নের নিশ্চয়তা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। যার মধ্যে টিউশন খরচ এবং অন্যান্য জীবনযাত্রার খরচ উভয়ই অন্তর্ভুক্ত থাকে।
পাশাপাশি সফল আবেদনকারীদের জন্য একটি ফেলোশিপ উপবৃত্তি এবং সহকারীর বেতনের ব্যবস্থাও থাকে। যারা এই স্কলারশিপ পেতে চান তাদের এখানে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।
পিএইচডি করার সময় আমেরিকাতে ফুল-রাইড সুবিধা পেতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। এই প্রতিষ্ঠান পিএইচডি করাকালীন পুরো সময়কালের জন্য শিক্ষার্থীর শিক্ষাদান এবং জীবনযাত্রার ব্যয় সেই সাথে তাদের গবেষণার ব্যয়ও বহন করে থাকে।
আপনি যদি এতসব সুবিধা একসাথে উপভোগ করে আমেরিকার মতো দেশে ফ্রিতে পড়তে চান তবে আজই আবেদন করুন এই লিংকের সাহায্যে।
জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় উপযুক্ত প্রার্থীদের টিউশন কভারেজ এবং মাসিক উপবৃত্তি প্রদান করে থাকে। পাশাপাশি তাদের শিক্ষা এবং গবেষণার জন্যেও আলাদাভাবে অর্থের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।
পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়টি নিশ্চিত করে যে, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিদেশে পড়াশোনা করার সময় চরম আর্থিক বোঝা সহ্য করতে হবে না।
উক্ত স্কলারশিপটির জন্য যারা অনলাইনে দ্রুত আবেদন করতে চান তারা এই লিংকে ক্লিক করুন৷
আশা করি আমাদের আজকের এই আমেরিকায় ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় রিলেটেড আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। স্কলারশিপসহ বিদেশে পড়াশোনা করার বিভিন্ন গাইডলাইন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
প্রবাস জীবনের প্রতিচ্ছবি প্রবাস প্রতিদিন