ইউরোপে কিছু নির্দিষ্ট দেশে স্কিলড ওয়ার্কার ভিসার (Skilled Worker Visa) মাধ্যমে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে এবং অনেক দেশে নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলে স্থায়ী হওয়ার (Permanent Residency বা Citizenship) সুযোগও পাওয়া যায়। নিচে কিছু জনপ্রিয় ইউরোপীয় দেশের তালিকা ও তথ্য দেওয়া হলো:

🇩🇪 জার্মানি (Germany)

ভিসা: Blue Card (EU Blue Card for skilled workers)
যোগ্যতা:

• প্রাসঙ্গিক বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি

• চাকরির অফার (নির্দিষ্ট স্যালারির সীমা পূরণ করতে হয়)
  স্থায়ী হওয়া:

• ৩৩ মাস পর স্থায়ী রেসিডেন্সি (PR)

• জার্মান ভাষা ভালো জানলে ২১ মাসেই সম্ভব

🇳🇱 নেদারল্যান্ডস (Netherlands)

ভিসা: Highly Skilled Migrant visa
যোগ্যতা:

• চাকরির অফার

• নির্দিষ্ট ন্যূনতম বেতন
  স্থায়ী হওয়া:

• ৫ বছর থাকার পর স্থায়ী রেসিডেন্সি পাওয়া যায়

• নাগরিকত্বের জন্য ডাচ ভাষা জানতে হয়

🇸🇪 সুইডেন (Sweden)

ভিসা: Work Permit for Highly Skilled Workers
যোগ্যতা:

• চাকরির অফার (কমপক্ষে ১ বছরের)

• প্রাসঙ্গিক শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা
  স্থায়ী হওয়া:

• ৪ বছর বৈধভাবে কাজ করলে স্থায়ী রেসিডেন্সি পাওয়া যায়

🇫🇷 ফ্রান্স (France)

ভিসা: Passeport Talent (Skilled Worker Visa)
যোগ্যতা:

• উচ্চ শিক্ষা ডিগ্রি বা বিশেষ দক্ষতা

• চাকরির অফার
  স্থায়ী হওয়া:

• ৫ বছর পর স্থায়ী রেসিডেন্সি

• নাগরিকত্বের সুযোগ রয়েছে

🇮🇪 আয়ারল্যান্ড (Ireland)

ভিসা: Critical Skills Employment Permit
যোগ্যতা:

• নির্দিষ্ট স্কিল তালিকার মধ্যে চাকরি

• চাকরির অফার
  স্থায়ী হওয়া:

• ২ বছর পর স্থায়ী ভিসার জন্য আবেদন করা যায়

• নাগরিকত্ব পাওয়া যায় ৫ বছর পর

🇳🇴 নরওয়ে (Norway) (EU সদস্য না হলেও ইউরোপীয় অঞ্চল)

ভিসা: Skilled Worker Visa
যোগ্যতা:

• চাকরি ও প্রাসঙ্গিক শিক্ষাগত যোগ্যতা
  স্থায়ী হওয়া:

• ৩ বছর পর স্থায়ী রেসিডেন্সি

• ৭ বছর পর নাগরিকত্ব

✅ সংক্ষেপে: