শান্তি কিংবা উন্নতি যেকোনো দিক দিয়েই দেশ হিসাবে কানাডা সেরা। যেখানে কাজ করে আজকাল অনেকেই নিজের পরিস্থিতির পরিবর্তন করেছেন।
আপনিও যদি জীবনে তাদের মতো সফল হতে চান সেক্ষেত্রে কানাডা শ্রমিক ভিসায় আবেদন করে কাজ শুরু করতে পারেন।
আর এই মিশনে নিজেকে সফল করতে জেনে নিন কানাডা শ্রমিক ভিসা পরিচিতি, আবেদন যোগ্যতা, ডকুমেন্টস এবং প্রাইজ সম্পর্কিত সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
সর্বনিম্ন বেতন ৫০,০০০ টাকায় কানাডায় কাজ করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই কানাডা শ্রমিক ভিসা পেতে হবে। একেবারে সহজ বাংলায় কাজ করার জন্য কানাডায় যেতে যে ভিসার প্রয়োজন হয় সেই ভিসাকে কানাডা শ্রমিক ভিসা বলে।
আর এই কানাডা শ্রমিক ভিসা আপনি চাইলে ২ টি উপায়র পেতে পারেন। একটি হলো সরকারি উপায়ে এবং আরেকটি হলো বেসরকারি উপায়ে।
মনে রাখবেন সরকারি উপায়ে কানাডা শ্রমিক ভিসা পাওয়ার চাইতে বেসরকারি উপায়ে কানাডা শ্রমিক ভিসা পাওয়ার খরচটা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি।
কানাডা শ্রমিক ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে তেমন কোনো নির্দিষ্ট যোগ্যতা মাথায় রাখতে হয় না। তবে অন্যান্য দেশের ভিসার মত এই দেশের ভিসা পেতে হলেও আপনাকে যেকোনো একটি কাজে দক্ষতা হবে।
আর এই দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আপনাকে যেকোন কাজ রিলেটেড সার্টিফিকেট শো করাতে হবে।
যেহেতু প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে আপনাকে কানাডা শ্রমিক ভিসা কালেক্ট করতে হবে সেহেতু আপনাকে জানতে হবে কানাডা শ্রমিক ভিসা ডকুমেন্টসগুলো কি কি। মূলত এই অফিসিয়াল কাজে আপনার প্রয়োজন পড়বে:
কানাডা শ্রমিক ভিসা আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্টের প্রয়োজন সেই সম্পর্কে জানবেন! এবারে চলুন এক নজরে কানাডা শ্রমিক ভিসা আবেদন কিভাবে করতে হয় সে ব্যাপারে জানি। মূলত এই ভিসা পেতে হলে আপনাকে:
বলে রাখা ভালো যারা সরকারিভাবে কানাডা শ্রমিক ভিসা ম্যানেজ করতে পারবেন তাদের খরচের পরিমাণটা কিছুটা কম আসবে। সরকারিভাবে কানাডা শ্রমিক বিচার বর্তমান প্রাইজ হলো ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মতো।
অন্যদিকে যারা সরকারিভাবে আবেদন করার পরও ভিসা পাবেন না তাদের বেসরকারিভাবে আবেদন করার প্রয়োজন পড়বে। এক্ষেত্রেই ইজিলি আপনাকে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মতো খরচ করতে হবে।
কানাডার শ্রমিক ভিসায় আপনি বিভিন্ন কাজ করার সুযোগ পাবেন। আসুন মাসিক বেতন অনুসারে এসব কাজ সম্পর্কে জানি: