শিরোনাম:
বাংলাদেশে সস্তায় ট্রেন ভ্রমণ করার উপায়: কিভাবে টিকিট কাটবেন এবং কি কি করবেন  মাত্র ৫০-৫৫ হাজার টাকায় ৫ দিনের থাইল্যান্ড ট্যুর প্ল্যান  দেশে ফিরেও কোথাও ঠাঁই মেলেনি প্রবাসী তমিজ উদ্দিনের দেশে রেমিট্যান্স পাঠাবেন যেভাবে: বাংলাদেশের শীর্ষ রেমিট্যান্স প্রদানকারী দেশসমূহ জার্মানিতে DAAD MIDE Scholarships স্কলারশিপে থাকছে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা  জাপানের শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের প্রবেশে প্রধান প্রতিবন্ধকতা বিদেশে গাড়ি কেনার নিয়ম: বিদেশে গাড়ি কেনার ফুল গাইডলাইন  ১০ জন বিখ্যাত বাঙালি কবির নাম কী কী: বাংলাদেশের সেরা ১০ কবি চাকরি বা ইনভেস্টমেন্টে সরাসরি গ্রিন কার্ড! জেনে নিন EB ভিসার খুঁটিনাটি স্কিলড ওয়ার্কার ভিসায় ইউরোপে যাওয়ার সুযোগ ও স্থায়ী হওয়ার উপায়

বৌ ভেবে বোনের সঙ্গে ঘর করছিলেন! বিয়ের ৬ বছর পর জানতে পারলেন স্বামী

প্রবাস প্রতিদিন
আপডেটঃ : শনিবার, ৮ জুলাই, ২০২৩

ছ’বছর ধরে বিবাহিত। এতগুলি বছর এক ছাদের নীচে সংসার করার পর স্বামী জানতে পারলেন স্ত্রী আসলে তাঁর রক্তের সম্পর্কের বোন। দম্পতির একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে। এটা জানার পর থেকেই স্বামী এবং স্ত্রী দু’জনেরই চরম অস্বস্তিতে দিন কাটছে।

এই তথ্য সামনে এসেছে অদ্ভুত ভাবে। স্বামী জানিয়েছেন, ছেলের জন্মের পরে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন স্ত্রী। চিকিৎসকরা জানান, কিডনি প্রতিস্থাপন করাতে হবে। তবেই সুস্থ হবেন তিনি। কিন্তু সেই সময়ে অনেক খুঁজেও কিডনি দিতে পারবেন, এমন কাউকে পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন ওই ব্যক্তি সিদ্ধান্ত নেন যে, তিনি নিজেই কিডনি দেবেন। নিজের সিদ্ধান্তের কথা তিনি চিকিৎসকদের জানান। সেই অনুযায়ী বিভিন্ন পরীক্ষা করে দেখা যায় যে, তিনি কিডনি দিতে সক্ষম।

চিকিৎসকরা বোধ হয় কিছু সন্দেহ করেছিলেন। সেই কারণে দু’জনের রক্তের মিল পাওয়ার পর ওই ব্যক্তির ‘এইচএলএ’ (হিউম্যান লিউকোসাইট অ্যান্টিজেন) পরীক্ষা করান। এই পরীক্ষার ফল আসতেও হতবাক হয়ে যান তিনি। এ ক্ষেত্রেও তাঁর সঙ্গে মিল পাওয়া যায় স্ত্রীর। চিকিৎসকরা জানান, শরীরে একই রক্ত যাঁদের, এমন দু’জনের ক্ষেত্রে এইচএল পরীক্ষার ফল মিলে যায়।

পুরো বিষয়টি স্ত্রীকেও জানান তিনি। সব শুনে মাথায় হাত পড়ে স্ত্রীরও। এই মুহূর্তে কী করা উচিত, কিছুই বুঝতে পারছেন না দু’জনে। ওই ব্যক্তি তাঁর বাবা-মায়ের দত্তক পুত্র। ব়়ড় হওয়ার পর তা জেনেছিলেন তিনি। এই মুহূর্তে দু’জনেরই বাবা-মা মারা গিয়েছেন। ফলে আসল ঘটনাটি কী, তা জানার উপায় নেই। নিজের এই কাহিনি সমাজমাধ্যমে প্রকাশ করে পরামর্শ চেয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। অনেকেই জানিয়েছেন, এত বছর পর আর এগুলি নিয়ে ভাবার কোনও দরকার নেই। আবার কেউ লিখেছেন, আপনাদের একটি সন্তান রয়েছে। তার উপর যাতে কোনও প্রভাব না পড়ে, সে দিকে খেয়াল রাখা জরুরি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ