আপনার সন্তানকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য পাঠাতে চাইলে, হাই স্কুল থেকেই তাকে পরিকল্পিতভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। নিচে ধাপে ধাপে একটি গাইডলাইন দেওয়া হলো, যা আপনার সন্তানের প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে:
দেশ নির্ধারণ করুন: যেমন – ইউএসএ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ইউকে, মালয়েশিয়া ইত্যাদি।
বিষয়/স্ট্রিম নির্ধারণ করুন: সে কী পড়তে চায় – ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল, বিজনেস, আইটি, আর্টস ইত্যাদি।
ভালো GPA/SSC/HSC রেজাল্ট অর্জন করতে হবে – অন্তত A বা GPA 5.
ইংরেজি দক্ষতা:
IELTS / TOEFL স্কোর লাগবে (বিশেষ করে ইউকে/ইউএসএ/কানাডার জন্য)।
IELTS Target: 6.5 – 7.5 (depending on university)
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য:
SAT / ACT: অনেক বিশ্ববিদ্যালয় SAT চায় না এখন, তবে ভালো স্কোর দিলে বৃত্তির সুযোগ বাড়ে।
AP/IB কোর্স (যদি স্কুলে থাকে)
কানাডা/ইউকে/অস্ট্রেলিয়া: IELTS-ই সাধারণত যথেষ্ট।
ক্লাব, ভলান্টিয়ারিং, লিডারশিপ, প্রতিযোগিতা – এগুলো admission-এ সাহায্য করে।
পার্সোনাল প্রোজেক্ট/অনলাইন কোর্স – নিজের আগ্রহ দেখাতে পারে।
Application Platforms:
Common App (USA)
UCAS (UK)
Direct Application (Canada, Australia)
ডকুমেন্টস লাগবে:
ট্রান্সক্রিপ্ট, IELTS/SAT স্কোর
পার্সোনাল স্টেটমেন্ট / এসে
রেফারেন্স লেটার
ডেডলাইন বুঝে কাজ করতে হবে – ইউএস/ইউকে সাধারণত অক্টোবর – জানুয়ারির মধ্যে।
Merit-based স্কলারশিপ – ভালো GPA ও স্কোর থাকলে মেলে।
Need-based ফিনান্সিয়াল এইড – কিছু ইউনিভার্সিটি দেয়।
বাংলাদেশ সরকারের কিছু স্কলারশিপও আছে।
অ্যাডমিশন পাওয়ার পর ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়।
ফাইনান্সিয়াল সাপোর্ট ডকুমেন্ট, ভিসা ইন্টারভিউ ইত্যাদি।
আপনার সন্তানের প্রস্তুতি যেন হয় এই ৫টি দিক থেকে:
একাডেমিক ফলাফল
ইংরেজি দক্ষতা (IELTS)
SAT/ACT (যদি প্রয়োজন হয়)
Extracurricular + Essay/Statement
ইউনিভার্সিটি ও দেশ সম্পর্কে আগে থেকে রিসার্চ