এতে পাবনার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও ময়মনসিংহের মুহাম্মদ মারুফ প্রথম হয়ে ২৫ হাজার মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার পেয়েছেন। তৃতীয় বিজয়ী মুন্সীগঞ্জের মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান ১০ হাজার পাউন্ড ও পঞ্চম বিজয়ী সাবির আহমেদ গোফরান পাঁচ হাজার পাউন্ড পেয়েছেন।
মিসরীয় সংবাদমাধ্যম আল-ওয়াতান সূত্রে জানা যায়, মোট ১০টি বিষয়ে ‘সাকাফাতু বিলাদি’ শীর্ষক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। জ্ঞানমূলক প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীকে দুটি দেশের সংস্কৃতি, আচার-রীতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে হয়।
ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের উপ-মহাসচিব ড. ইলহাম শাহিন জানান, প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের জন্য রয়েছে মোট তিন লাখ ৭০ হাজার মিসরীয় পাউন্ড। এর মধ্যে প্রথম স্থান অর্জনকারী পাঁচজন পেয়েছেন ২৫ হাজার মিসরীয় পাউন্ড, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী পাঁচজন পেয়েছেন ২০ হাজার পাউন্ড, তৃতীয় স্থান অর্জনকারী পাঁচজন পেয়েছেন ১০ হাজার পাউন্ড, চতুর্থ স্থান অর্জনকারী ১০ জন পেয়েছেন সাত হাজার পাউন্ড ও পঞ্চম স্থান অর্জনকারী পাঁচজন পেয়েছেন পাঁচ হাজার পাউন্ড। দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয় বিজয়ীদের জন্য কায়রো ও ফাইয়ুম জেলার ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের ব্যবস্থা রেখেছে। এ ছাড়া বিজয়ীদের জন্য গ্রন্থসমগ্রসহ নানা উপহার সামগ্রী দেওয়া হয়।
ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাসচিব ড. নাজির আইয়াদ বলেন, ‘অন্য দেশের মানুষকে মিশরীয় সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত করাই এ প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য।