ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭টি দেশের দীর্ঘমেয়াদি বসবাস এবং সহজ কর্মসংস্থানের সুযোগ হারাতে যাচ্ছেন ইতালির বৈধ প্রবাসীরা। বাংলাদেশীরাও রয়েছেন সে তালিকায়। ২০২৩ সালের মে মাস থেকে নতুন এই নিয়ম কার্যকর হতে চলেছে। এবং ইতালিতে বসবাসরত বৈধ অভিবাসীদের জন্য এটিকে সবচেয়ে বড় ধাক্কা বলে মনে করছেন অভিবাসন সংশ্লিষ্টরা।
ইতালির বৈধ অভিবাসীরা প্রায় দীর্ঘদিন ধরেই ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে অবাধে যাতায়াত, বসবাস ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়ে আসছেন। তবে নতুন এক আইন সম্প্রতি জারি করেছেন ইউরোপীয় কমিশন।
নতুন এই আইন অনুযায়ী, ইতালির বৈধ অভিবাসীরা সর্বোচ্চ ৯০ দিন পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারবেন। আর তা হবে ইইউভুক্ত ২৭টি দেশে। কিন্তু শর্ত হলো এ সময় কোনো কর্মসংস্থানে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন না তারা। আগামী বছর মানে ২০২৩ সালের মে মাস থেকে এই আইনটি কার্যকর হতে যাচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে। ২০১৩ সাল থেকেই নাকি এই আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা করছিল ইসি। কিন্তু পরবর্তীতে নির্দেশ দেয়া হলেও ইতালি সরকারের কোন সদিচ্ছা না থাকায় কয়েকবার এর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল। তবে এবার দেশটির নতুন সরকারের সমর্থন থাকায় আইনটি কার্যকর হতে কোনো বাধা থাকল না।
ইতালির দীর্ঘমেয়াদি রেসিডেন্ট পারমিট নিয়ে ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি দেশে লাখ লাখ বিদেশি বসবাস করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। যাদের মধ্যে কয়েক হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকও রয়েছেন।
২০১৩ সাল থেকেই এই আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা করছিল ইসি। পরবর্তীতে নির্দেশ দেয়া হলেও ইতালি সরকারের সদিচ্ছা না থাকায় কয়েকবার এর মেয়াদ বাড়ানো হয়। তবে দেশটির নতুন সরকারের সমর্থন থাকায় আইনটি এবার কার্যকর হতে কোনো বাধা থাকল না।
ইতালির দীর্ঘমেয়াদি রেসিডেন্ট পারমিট নিয়ে ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি দেশে লাখ লাখ বিদেশি বসবাস করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। আর যাদের মধ্যে রয়েছেন কয়েক হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকও। এতে করে হতাশ হয়ে পরেছে দেশটির বৈধ প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
ইতালিতে দীর্ঘমেয়াদি রেসিডেন্ট পারমিট নিয়ে ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি দেশে লাখ লাখ প্রবাসী বসবাস করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। কয়েক হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকও রয়েছেন যাদের মধ্যে রয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই রয়েছেন চিন্তায়।